মঙ্গলবার, জুলাই 1, 2025
আল মিরসাদ
  • বাড়ি
  • বিবৃতি
  • সংবাদ
  • বিশ্লেষণ এবং লেখা
  • ইসলামিক স্কলার
  • উম্মাহর বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের
  • লাইব্রেরি
  • প্রকাশনা
  • ইনফোগ্রাফিক
  • সাবধান
    • عربي
    • EN
    • اردو
    • دري
    • پښتو
No Result
View All Result
  • বাড়ি
  • বিবৃতি
  • সংবাদ
  • বিশ্লেষণ এবং লেখা
  • ইসলামিক স্কলার
  • উম্মাহর বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের
  • লাইব্রেরি
  • প্রকাশনা
  • ইনফোগ্রাফিক
  • সাবধান
    • عربي
    • EN
    • اردو
    • دري
    • پښتو
No Result
View All Result
আল মিরসাদ
No Result
View All Result
Home ইতিহাস

রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা | দ্বাদশ পর্ব

✍🏻 আবু রাইয়ান হামিদী

রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা | দ্বাদশ পর্ব
0
SHARES
1
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে ইবলীসের পলায়ন

ইবলীস কুফফার বাহিনীর সঙ্গে ছিল। সে সুরাকাহ ইবন মালিকের রূপ ধারণ করে এবং তার সঙ্গী বাহিনী বনী মুদলিজ গোত্রের লোকদের আকৃতিতে আবির্ভূত হয়েছিল। এজন্যই আল্লাহ তা‘আলা মুসলিমদের সাহায্যে প্রথমে এক হাজার, পরে দুই হাজার, অতঃপর আরও দুই হাজার ফেরেশতা প্রেরণ করেছেন; যার সম্মিলিত সংখ্যা পৌঁছে গিয়েছিল পাঁচ হাজারে।

যখন ইবলীস ফেরেশতাদের সৈন্যবাহিনীকে দেখতে পেল, তখন সে সঙ্গে সঙ্গেই যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পালিয়ে গেল। হারিস ইবন হিশাম তাকে ধরে ফেলেন এবং মনে করেন যে সে-ই সুরাকাহ। কিন্তু ইবলীস তার বুকে ঘুষি মেরে নিজেকে ছাড়িয়ে নেয় এবং পালিয়ে যায়। মুশরিকরা তাকে ডাকতে থাকে:
“সুরাকাহ! কোথায় যাচ্ছো? তুমি তো বলেছিলে, শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকবে!”

সে উত্তর দেয়:
“আমি এমন কিছু দেখতে পাচ্ছি, যা তোমরা দেখতে পারছ না। আমি আল্লাহকে ভয় করি, তিনি মহাশক্তিশালী শাস্তিদাতা!”

এই কথা বলে সে পালিয়ে যায়।

—

আবু জাহলের প্রতিরোধ ও পূর্ণ পরাজয়
আবু জাহল যখন তার বাহিনীর বিপর্যস্ত অবস্থা প্রত্যক্ষ করল, তখন সে চেষ্টা করল পুনরায় তাদের সংগঠিত করতে এবং ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন কাতারগুলো গুছিয়ে আনতে। সে অহংকারভরে বলল:
“সুরাকাহর পলায়ন এবং ‘উতবা, শাইবা ও ওলীদের নিহত হওয়াই যেন আমাদের পরাজয়ের কারণ না হয়!”

সে বাহিনীকে উদ্দীপ্ত করার নানা কথা বলল। কিন্তু সর্বশক্তিমান রবের সাহায্যের সামনে এক দাম্ভিক কাফিরের নিরর্থক চেষ্টার কীই-বা মূল্য!

—

যখন ইবলীসের বাহিনী পরাজিত হয় এবং ফেরেশতারা অবতীর্ণ হন
বদরের যুদ্ধে কিছু কাফির নিহত হচ্ছিল, কিছু মুমিন ও তাদের আসমানী সাহায্যকারী ফেরেশতারা শত্রুদের বন্দি করছিল, আর কিছু কাফির যুদ্ধক্ষেত্র ছেড়ে পালাচ্ছিল। এই যুদ্ধযজ্ঞে মুসলিমদের মধ্যে ১৪ জন সাহাবী শহীদ হন; যাঁদের মধ্যে ৬ জন মুহাজির এবং ৮ জন আনসার ছিলেন।

যখন বদরের প্রান্তর বিজয়ের দৃশ্যপট ধারণ করল এবং কুফফার বাহিনী সম্পূর্ণরূপে পরাজিত হলো, তখন রাসূলুল্লাহ ﷺ এই শুভ সংবাদ মদীনা মুনাওয়ারায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য আবদুল্লাহ ইবন রাওয়াহা ও যায়েদ ইবন হারিসাহকে প্রেরণ করলেন।

সায়েব ইবন আবি হুবাইশ আল-আসদী, হযরত ‘উমর রাদিয়াল্লাহু আনহুর খেলাফতের সময়ে এই ঘটনা বর্ণনা করতেন:
“বদরের যুদ্ধে একজন লোক আমাকে আনন্দিত করল। বলেন, যেদিন কুরাইশেরা বদরে পরাজিত হয়, আমিও সেই পরাজিত বাহিনীর একজন ছিলাম। সে সময় এক লম্বা, ফর্সা ব্যক্তি ঘোড়ায় চড়ে এলেন এবং আমাকে দড়ি দিয়ে বেঁধে ফেললেন। তারপর যখন আবদুর রহমান ইবন আওফ রাদিয়াল্লাহু আনহু এলেন, তখন আমাকে বাঁধা অবস্থায় দেখতে পেলেন। তিনি উচ্চস্বরে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তাকে কে বেঁধেছে?’ কিন্তু কেউ উত্তর দিল না। এরপর তিনি আমাকে রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর নিকট নিয়ে গেলেন।

রাসূলুল্লাহ ﷺ আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমাকে কে বেঁধেছে?’ আমি বললাম, ‘আমি তাকে চিনি না।’ পুরো ঘটনা বলাও আমার কাছে শোভন মনে হলো না। তখন রাসূলুল্লাহ ﷺ বললেন, ‘তোমাকে ফেরেশতারাই বন্দি করেছে।’ অতঃপর তিনি আবদুর রহমান ইবন আওফ রাদিয়াল্লাহু আনহুকে বললেন, ‘তাকে বন্দি করে রাখো।’”

পরবর্তীতে সায়েব ইবন আবি হুবাইশ ইসলাম গ্রহণ করেন।

এই অদৃশ্য সাহায্যকারী ফেরেশতারাই ছিলেন, যারা মক্কার দাম্ভিক বাহিনীকে পরাজিত করেছিলেন। তাদের সত্তরজন নিহত হয়, সত্তরজন বন্দি হয়, আর বাকিরা এমনভাবে পালিয়ে যায় যেন তা কিয়ামতের দৃশ্য, চারিদিকে শুধু আত্মরক্ষার আর্তনাদ।

—

আবু জাহলের হত্যা
আবদুর রহমান ইবন আওফ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন:
“বদরের যুদ্ধে আমি কাতারের মধ্যে দাঁড়িয়েছিলাম, তখন দুই তরুণ আমার পাশে এসে দাঁড়াল। তারা আমাকে জিজ্ঞেস করল, ‘চাচা! আবু জাহল কে?’ আমি জিজ্ঞেস করলাম, ‘তোমরা কেন তাকে খুঁজছো?’

তাদের একজন বলল, ‘আমরা শুনেছি, সে রাসূলুল্লাহ ﷺ সম্পর্কে কটূক্তি করে। আল্লাহর কসম! আমি যদি তাকে পেয়ে যাই, তবে হয় তাকে হত্যা করব, নইলে নিজেই শহীদ হব।’

আবদুর রহমান ইবন আওফ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, কিছুক্ষণ পর আমি আবু জাহলকে দেখতে পেলাম, আমি তাদের দেখিয়ে দিলাম। তখন তারা তৎক্ষণাৎ তার দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং এই উম্মতের ফিরআউনের ওপর তরবারির কোপ বর্ষণ করে এবং শেষ পর্যন্ত তাকে হত্যা করে।”

এই দুই তরুণের একজন ছিলেন মু‘আয ইবন ‘আমর। তিনি বলেন:
“মুশরিকরা বলত, আবুল হাকাম (আবু জাহল)-এর কাছে পৌঁছা অসম্ভব, কারণ তার চারপাশে ছিল কঠোর নিরাপত্তা বলয়। আমি সুযোগ খুঁজছিলাম। যখন সুযোগ পেলাম, তখন আচমকাই ঝাঁপিয়ে পড়ে তার পায়ের পেছনে আঘাত করি এবং তাকে জখম করি। তখনই আবু জাহলের পুত্র ‘ইকরিমা আমার ওপর আঘাত করে আমার হাত কেটে ফেলে। আমার হাত কেবল চামড়ায় ঝুলে ছিল, কিন্তু আমি যুদ্ধ নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম বলে গুরুত্ব দিইনি। সারাদিন যুদ্ধ চালিয়ে গেলাম। যখন ব্যথা তীব্র হয়ে উঠল, তখন পায়ের নিচে হাত রেখে তা শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন করে দিলাম এবং ছুঁড়ে ফেললাম।”

এরপর মু‘আওয ইবন ‘আফরাও এসে আবু জাহলকে প্রচণ্ডভাবে আঘাত করেন। সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে, কিন্তু তখনও প্রাণ ছিল। মু‘আওয যুদ্ধ করে যান, অবশেষে শহীদ হন।

যখন যুদ্ধ শেষ হয়, সাহাবায়ে কেরাম রাদিয়াল্লাহু আনহুম আবু জাহলের খোঁজ করতে লাগলেন। অবশেষে আবদুল্লাহ ইবন মাস‘উদ রাদিয়াল্লাহু আনহু তার ক্ষতবিক্ষত দেহ খুঁজে পান। তখনও তার প্রাণ ছিল। আবদুল্লাহ ইবন মাস‘উদ রাদিয়াল্লাহু আনহু তার বুকের ওপর পা রাখেন এবং তার মাথা শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেন।

এভাবেই ইসলাম-বিদ্বেষী সেই ব্যক্তি ধ্বংস হলো, যে মক্কায় রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর বিরুদ্ধে একের পর এক ষড়যন্ত্র করে গিয়েছে। সে এমন এক শত্রু ছিল, যে ইসলাম অনুসারী প্রতিটি মানুষকে হয় তরবারি দিয়ে জখম করেছে, নয়তো জিহ্বার বিষ দিয়ে কষ্ট দিয়েছে। তার মুখ থেকে বর্ষিত হতো ঘৃণা ও বিষ।

যখন তার মুণ্ডু রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর নিকট আনা হয়, তখন তিনি তিনবার বললেন:
“اللّٰهُ الَّذِي لَا إِلٰهَ إِلَّا هُوَ، اللّٰهُ أَكْبَرُ، الحَمْدُ لِلّٰهِ الَّذِي صَدَقَ وَعْدَهُ، وَنَصَرَ عَبْدَهُ، وَهَزَمَ الأَحْزَابَ وَحْدَهُ، انْطَلِقْ أَرِنِيهِ”
অনুবাদ: তিনি একমাত্র আল্লাহ, যাঁর ছাড়া কোনো ইলাহ নেই। আল্লাহ মহান! সমস্ত প্রশংসা সেই আল্লাহর, যিনি তাঁর ওয়াদা পূরণ করেছেন, তাঁর বান্দাকে সাহায্য করেছেন, এবং এককভাবে সমস্ত বাহিনীকে পরাজিত করেছেন। চলো, আমাকে তার দেহ দেখাও।

পরে তিনি যখন তার মৃতদেহের পাশে পৌঁছান, তখন বলেন:
“هذا فرعونُ هذه الأُمَّة”
“এ ছিল এই উম্মতের ফিরআউন।”

Tags: #আলমিরসাদবাংলা#ইতিহাস#বদর#যুদ্ধ
ShareTweet

related-post

আল কায়েদা বুরকিনা ফাসোতে চার আইএসআইএস সদস্যকে নির্মূল করেছে
দাঈশ খাওয়ারিজ

আল কায়েদা বুরকিনা ফাসোতে চার আইএসআইএস সদস্যকে নির্মূল করেছে

জানুয়ারি 1, 2025
বহিরাগত অপারেশন প্রধান শীর্ষ আইএসআইএস নেতা ইরাকে নিহত
দাঈশ খাওয়ারিজ

বহিরাগত অপারেশন প্রধান শীর্ষ আইএসআইএস নেতা ইরাকে নিহত

মার্চ 17, 2025
ইসলামী ইমারাতের উত্তরাঞ্চলে বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে সফল অভিযান
দাঈশ খাওয়ারিজ

ইসলামী ইমারাতের উত্তরাঞ্চলে বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে সফল অভিযান

ফেব্রুয়ারি 5, 2025
একজন ব্যর্থ গোয়েন্দার আত্মগড়া ও কল্পনাবিলাসী বিশ্লেষণ
রাজনীতি

একজন ব্যর্থ গোয়েন্দার আত্মগড়া ও কল্পনাবিলাসী বিশ্লেষণ

জুন 15, 2025
রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা | পঞ্চম পর্ব
ইতিহাস

রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা | পঞ্চম পর্ব

এপ্রিল 10, 2025
আইএসআইএসের পৈশাচিক কর্মকাণ্ডে যুবকদের নিয়োগ-কৌশল | প্রথম পর্ব
দাঈশ

আইএসআইএসের পৈশাচিক কর্মকাণ্ডে যুবকদের নিয়োগ-কৌশল | প্রথম পর্ব

অক্টোবর 5, 2024
উম্মাহর মুখলিস আমীর
আফগানিস্তান

উম্মাহর মুখলিস আমীর

মে 12, 2024
আফগানিস্তানে সোভিয়েত আগ্রাসন: একটি ঐতিহাসিক বিবরণ এবং অন্যদের জন্য শিক্ষা
ব্লগ

আফগানিস্তানে সোভিয়েত আগ্রাসন: একটি ঐতিহাসিক বিবরণ এবং অন্যদের জন্য শিক্ষা

জানুয়ারি 2, 2025
ইতিহাস রচনাকারী শহীদ সিনওয়ারের জীবন ও কর্মের সংক্ষিপ্ত বিবরণ
মুসলিম উম্মাহর উজ্জ্বল নক্ষত্র

ইতিহাস রচনাকারী শহীদ সিনওয়ারের জীবন ও কর্মের সংক্ষিপ্ত বিবরণ

অক্টোবর 25, 2024

মন্তব্য করুন জবাব বাতিল

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

    • Trending
    • Comments
    • Latest
    আইএস একটি মহামারীর নাম

    আইএস একটি মহামারীর নাম

    জুলাই 4, 2024
    আপনার সন্তানকে আইএসের আদর্শ থেকে দূরে রাখুন

    আপনার সন্তানকে আইএসের আদর্শ থেকে দূরে রাখুন

    মে 12, 2024

    দাঈশ খাওয়ারিজরা গাযযা ও তুফানুল আকসার নামে মানুষদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছে

    মে 8, 2024
    আমানুল্লাহ খান: ব্রিটিশবিরোধী জিহাদের ফলাফল বিনষ্টকারী

    আমানুল্লাহ খান: ব্রিটিশবিরোধী জিহাদের ফলাফল বিনষ্টকারী

    আগস্ট 23, 2024
    মাযলুমদের জন্য রহমত: শায়খ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ

    মাযলুমদের জন্য রহমত: শায়খ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ

    0

    দাঈশ খাওয়ারিজরা গাযযা ও তুফানুল আকসার নামে মানুষদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছে

    0
    কলমের কণ্ঠে মুসলিম উম্মাহর করুণ দশার ব্যাপারে কিছু কথা

    কলমের কণ্ঠে মুসলিম উম্মাহর করুণ দশার ব্যাপারে কিছু কথা

    0
    মুসলিম উম্মাহর তৃতীয় উমার

    মুসলিম উম্মাহর তৃতীয় উমার

    0
    দাঈশ খাওয়ারিজের বিরুদ্ধে ইসলামী ইমারাতের যুদ্ধ: পর্দার অন্তরালের প্রেরণা কী?

    দাঈশ খাওয়ারিজের বিরুদ্ধে ইসলামী ইমারাতের যুদ্ধ: পর্দার অন্তরালের প্রেরণা কী?

    জুন 30, 2025
    মালিতে একজন দাঈশি কমান্ডার নিহত, আরেকজন সেনাবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছে!

    মালিতে একজন দাঈশি কমান্ডার নিহত, আরেকজন সেনাবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছে!

    জুন 30, 2025
    আইএস একটি মহামারির নাম | উনবিংশ পর্ব

    আইএস একটি মহামারির নাম | উনবিংশ পর্ব

    জুন 29, 2025
    রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা | উনবিংশ পর্ব

    রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা | উনবিংশ পর্ব

    জুন 27, 2025

    news

    দাঈশ খাওয়ারিজের বিরুদ্ধে ইসলামী ইমারাতের যুদ্ধ: পর্দার অন্তরালের প্রেরণা কী?

    দাঈশ খাওয়ারিজের বিরুদ্ধে ইসলামী ইমারাতের যুদ্ধ: পর্দার অন্তরালের প্রেরণা কী?

    জুন 30, 2025
    মালিতে একজন দাঈশি কমান্ডার নিহত, আরেকজন সেনাবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছে!

    মালিতে একজন দাঈশি কমান্ডার নিহত, আরেকজন সেনাবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছে!

    জুন 30, 2025
    আইএস একটি মহামারির নাম | উনবিংশ পর্ব

    আইএস একটি মহামারির নাম | উনবিংশ পর্ব

    জুন 29, 2025
    রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা | উনবিংশ পর্ব

    রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা | উনবিংশ পর্ব

    জুন 27, 2025
    • লাইব্রেরি
    আল-মুরসাদ সংযোগ : info@almirsaad.com

    সর্বজনীন অধিকার সকল মুসলমানের জন্য সংরক্ষিত .

    Welcome Back!

    Login to your account below

    Forgotten Password?

    Retrieve your password

    Please enter your username or email address to reset your password.

    Log In

    Add New Playlist

    No Result
    View All Result
    • বাড়ি
    • বিবৃতি
    • সংবাদ
    • বিশ্লেষণ এবং লেখা
    • ইসলামিক স্কলার
    • উম্মাহর বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের
    • লাইব্রেরি
    • প্রকাশনা
    • ইনফোগ্রাফিক
    • সাবধান
      • عربي
      • EN
      • اردو
      • دري
      • پښتو

    সর্বজনীন অধিকার সকল মুসলমানের জন্য সংরক্ষিত .

    Go to mobile version