বুধবার, অক্টোবর 8, 2025
আল মিরসাদ
  • বাড়ি
  • বিবৃতি
  • সংবাদ
  • বিশ্লেষণ এবং লেখা
  • ইসলামিক স্কলার
  • উম্মাহর বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের
  • লাইব্রেরি
  • প্রকাশনা
  • ইনফোগ্রাফিক
  • সাবধান
    • عربي
    • EN
    • اردو
    • دري
    • پښتو
No Result
View All Result
  • বাড়ি
  • বিবৃতি
  • সংবাদ
  • বিশ্লেষণ এবং লেখা
  • ইসলামিক স্কলার
  • উম্মাহর বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের
  • লাইব্রেরি
  • প্রকাশনা
  • ইনফোগ্রাফিক
  • সাবধান
    • عربي
    • EN
    • اردو
    • دري
    • پښتو
No Result
View All Result
আল মিরসাদ
No Result
View All Result
Home ইতিহাস

ইতিহাসের পাতায় উসমানি খিলাফত | চতুর্দশ পর্ব

✍🏻 হারিস উবায়দাহ

ইতিহাসের পাতায় উসমানি খিলাফত | চতুর্দশ পর্ব
0
SHARES
0
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

ওরহান যখন নতুন সেনাবাহিনী গঠন শেষ করলেন
যখন ওরহান একটি নতুন সেনাবাহিনী গঠন করা শেষ করলেন, তখন তিনি একজন পরহেজগার আলিমের কাছে গেলেন। তিনি সেই ধর্মগুরুর কাছে তার কাজের জন্য সাফল্যের দোয়া চাইলেন। সেই ধর্মগুরু ছিলেন হাজ্জাজ বোক্তাশ, যিনি সুলতানের সঙ্গে দেখা করে খুবই আনন্দিত হলেন। তিনি একজন সৈন্যের মাথায় হাত রেখে দুয়া করলেন, “আল্লাহ তাদের সম্মান দিন, তাদের প্রচেষ্টায় গতি দিন, আর যখনই তারা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ময়দানে নামবে, বিজয় যেন তাদের সাথী হয়।” এরপর সেই আলিম ওরহানের দিকে মনোযোগ দিয়ে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, এই সেনাবাহিনীর কোনো নাম রাখা হয়েছে কিনা? ওরহান উত্তর দিলেন, “না, এ বিষয়ে আমি এখনো কিছু ভাবিনি।” তখন আলিম বললেন, “এই সেনাবাহিনীর নাম হবে ‘ইয়ানিচারি’ যার অর্থ নতুন সেনাবাহিনী।”

এই নতুন সেনাবাহিনীর পতাকা ছিল একটি লাল কাপড়ের টুকরা, যার উপর একটি চাঁদ আঁকা ছিল। চাঁদের নিচে ছিল একটি ধারালো তরবারি, যাকে বরকত ও সাফল্যের জন্য ‘যুলফিকার’ নাম দেওয়া হয়েছিল। যুলফিকার ছিল হযরত আলী রাদিয়াল্লাহু আনহুর তরবারির নাম।

ওরহানের ভাই আলাউদ্দিন ছিলেন একজন চিন্তাশীল ও জ্ঞানী মানুষ। শরিয়তের ইলম সম্পর্কে তার গভীর ধারণা ছিল এবং তিনি তার সংযম, ধার্মিকতা ও সুফিবাদের জন্য পরিচিত ছিলেন। যখন বাইজেন্টাইনদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু হলো এবং জিহাদের দায়িত্ব বাড়তে থাকল, তখন তিনি এই নতুন সেনাবাহিনীতে আরও সৈন্য যোগ করলেন। সুলতান তুর্কি ও বাইজেন্টাইন তরুণদের বেছে নিলেন যারা ইসলাম গ্রহণ করেছিল এবং সৎ কাজ করত, আর তাদের নতুন সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করলেন। এরপর তিনি ইসলামী নীতি অনুযায়ী তাদের জিহাদি প্রশিক্ষণ দিলেন, যার ফলে নতুন সেনাবাহিনীতে মুজাহিদদের সংখ্যা বেড়ে ১০০০-এ পৌঁছাল।

ওরহান এবং আলাউদ্দিন উভয়েই একমত ছিলেন যে, নতুন সেনাবাহিনী গঠনের উদ্দেশ্য হলো বাইজেন্টাইনদের বিরুদ্ধে জিহাদি অভিযানকে শক্তিশালী করা এবং ইসলাম প্রচারের জন্য এই অঞ্চলগুলো নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আনা। তারা সেই বাইজেন্টাইন মুসলিমদের থেকে ইসলাম প্রচারে সাহায্য পাওয়ার চেষ্টা করছিলেন, যারা সম্প্রতি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। নতুন সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়া মুসলিমদের জিহাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হতো এবং তাদের মনে ইসলামী সংস্কৃতির প্রতি ভালোবাসা ও আল্লাহর পথে জিহাদের আবেগ জাগানোর চেষ্টা করা হতো। সংক্ষেপে বলতে গেলে, সুলতান ওরহান কখনোই কোনো খ্রিস্টান শিশুকে তার বাবা-মায়ের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেননি বা তাকে ইসলাম গ্রহণে বাধ্য করেননি। ব্রোকলম্যান এবং গিবনস যা লিখেছেন তা মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন অভিযোগ। আমাদের ইতিহাসকে এমন ভিত্তিহীন অভিযোগ থেকে মুক্ত করা উচিত।

শিক্ষাগত সততা এবং ইসলামী ভ্রাতৃত্ববোধের উদ্দেশ্য হলো, প্রত্যেক মুসলিম, বিশেষ করে আলিম, চিন্তাবিদ, ইতিহাসবিদ, গবেষক এবং শিক্ষকদের এই মিথ্যা সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করা এবং উসমানীদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো দূর করা। এটি তাদের একটি ঋণ যা তাদের অবশ্যই পরিশোধ করতে হবে। প্রাচ্যবিদরা এই মিথ্যা প্রচারণা এত তীব্রভাবে ছড়িয়েছে যে, তা বাস্তবতায় পরিণত হয়েছে, যেন এটিই একমাত্র সত্য এবং এই বিষয়ে কোনো গবেষণা বা ভিন্নমত প্রকাশ করার অধিকার কারও নেই।

ওরহানের অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক নীতি
ওরহানের সমস্ত যুদ্ধ ছিল রোমানদের বিরুদ্ধে, কিন্তু ১৩৩৬ সালে কারাসি অঞ্চলের শাসকের মৃত্যু হয়। কারাসি ছিল সেই রাজ্যগুলোর মধ্যে অন্যতম যা রুম সেলজুক সালতানাতের ধ্বংসাবশেষের উপর প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। সেলজুক শাসকের মৃত্যুর পর তার সন্তানদের মধ্যে ক্ষমতার লড়াই শুরু হয়। ওরহান এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে এই অঞ্চলটি দখল করে নেন। নতুন উসমানী রাষ্ট্রের একটি লক্ষ্য ছিল যে, আনাতোলিয়ায় সেলজুক রুম সালতানাতের উত্তরাধিকার লাভ করা এবং তাদের অধীনস্থ অঞ্চলগুলোর নিয়ন্ত্রণ নেওয়া। এ কারণে, মুহাম্মাদ আল ফাতিহের শাসনামলে এই অঞ্চল ও অন্যান্য রাজ্যগুলোর মধ্যে অভ্যন্তরীণ যুদ্ধ চলতে থাকে, যতক্ষণ না উসমানী সালতানাত সমগ্র আনাতোলিয়া দখল করে নেয়।

সালতানাতের স্থায়িত্বের জন্য ওরহান পুনর্গঠন এবং সংস্কারের উপর জোর দেন। তিনি সালতানাতের নতুন সীমানায় সামরিক শক্তি বাড়ান, মসজিদ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপন করেন এবং দক্ষ শিক্ষক ও আলিম নিয়োগ দেন। এই আলিমদের সকল রাজ্যেই অত্যন্ত শ্রদ্ধার চোখে দেখা হতো। প্রতিটি অঞ্চলে মাদরাসা এবং প্রতিটি শহরে স্কুল তৈরি করা হয়েছিল, যেখানে নাহু (ব্যাকরণ), তারকিব (গঠন), মানতিক (যুক্তিবিদ্যা), পদার্থবিজ্ঞান, ফিকহ (আইনশাস্ত্র), লুগাত (অভিধান), বাদী (অলংকার), বালাগা (বাগ্মিতা), গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা এবং অন্যান্য আধুনিক বিজ্ঞানের পাশাপাশি কুরআন, হাদিস, ফিকহ এবং আকাইদ (বিশ্বাস) সম্পর্কিত জ্ঞান শেখানো হতো।

কারাসি অঞ্চল জয় করার পর ওরহান অন্য কোনো অঞ্চল জয়ের ইচ্ছা করেননি। বরং তিনি তার দেশ এবং শহরগুলোর পুনর্গঠনে মনোযোগ দেন এবং ২০ বছর এতে ব্যয় করেন। এই সময়ে ওরহান পুরো দেশে শান্তির পরিবেশ তৈরি করেন, মসজিদ নির্মাণ করেন এবং সেগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য যোগ্য লোক নিয়োগ করেন। তিনি এমন সব মহান প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেন যা ওরহানের মহত্ত্ব, ধার্মিকতা এবং প্রজ্ঞার পরিচয় বহন করে। তিনি সালতানাত বিস্তারের জন্য ধারাবাহিক যুদ্ধের নীতি গ্রহণ করেননি, বরং তার অধীনস্থ অঞ্চলগুলোকে শক্তিশালী করার উপর জোর দেন।

প্রতিটি নতুন অঞ্চল জয়ের পর, তিনি সেখানে বেসামরিক, সামরিক, শিক্ষাগত এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয়তা পূরণের চেষ্টা করতেন। এই কারণে প্রতিটি নতুন বিজিত অঞ্চল তার সালতানাতের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠত। তাদের মধ্যে এই সমন্বয়ের ফলে উসমানী সালতানাত আনাতোলিয়ায় একটি উদাহরণ হয়ে ওঠে। ওরহানের প্রজ্ঞা এবং সালতানাতের পুনর্গঠন তার সাফল্যের মূল কারণ বলে বিবেচিত হয়, যা সভ্যতা ও সংস্কৃতির পুনরুজ্জীবন এবং সমাজের নতুন জীবন ধারণের কারণ হয়েছিল।

যখন ওরহান অভ্যন্তরীণ শান্তি প্রতিষ্ঠায় সফল হলেন, তখন বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের ভেতরে যুদ্ধ শুরু হয় এবং তাদের সম্রাট জন ষষ্ঠ ক্যান্টাকুজেন তার প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে সাহায্যের জন্য ওরহানের কাছে অনুরোধ করেন। এটিই সেই সুযোগ ছিল যখন সুলতান ওরহান ইউরোপে উসমানী প্রভাবকে শক্তিশালী করার জন্য তার বাহিনীকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেন। ১৩৫৮ সালে থ্র্যাসিয়ান শহরে একটি ভূমিকম্প হয়, যার ফলে গালিপোলি শহরের দেয়াল ভেঙে যায়। এর কারণে বাসিন্দারা সেই এলাকা ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়। এরপর উসমানীদের জন্য শহরে প্রবেশ করা খুব সহজ হয়ে যায়। বাইজেন্টাইন সম্রাট এর তীব্র প্রতিবাদ করেন কিন্তু তাতে কোনো লাভ হয়নি। ওরহান তাকে উত্তর দেন যে, আল্লাহর ইচ্ছায় শহরের দরজা তার সেনাবাহিনীর জন্য খুলে গেছে। খুব অল্প সময়ের মধ্যে গালিপোলি শহর মুসলিমদের দখলে চলে আসে। এই শহর থেকেই সেই প্রাথমিক আক্রমণগুলো শুরু হয়েছিল যা পরবর্তীতে বলকান অঞ্চল জয়ের কারণ হয়েছিল।

যখন জন পঞ্চম প্যালেওলোগোস বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের একমাত্র শাসক হন, তখন তিনি পুরো ইউরোপকে সুলতানের কাছে সমর্পণ করেন। তবে তিনি এই শর্ত দেন যে সুলতান কনস্টান্টিনোপলে শস্য সরবরাহ সহজ করে দেবেন। এই উদ্দেশ্যে ওরহান সেই অঞ্চলগুলোতে মুসলিম উপজাতিদের পাঠান যাতে তারা ইসলামের প্রচার করতে পারে এবং ইউরোপীয়দের জন্য উসমানীদের বিতাড়ন করা অসম্ভব হয়ে যায়।

Tags: #আলমিরসাদবাংলা#ইতিহাস#উসমানী খিলাফত
ShareTweet

related-post

মাওলানা ফযলুর রহমানকে হত্যার জন্য টার্গেট করেছে আইএসআইএস!
নিউজ

মাওলানা ফযলুর রহমানকে হত্যার জন্য টার্গেট করেছে আইএসআইএস!

ফেব্রুয়ারি 19, 2025
রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা | নবম পর্ব
ইতিহাস

রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা | নবম পর্ব

মে 3, 2025
দাঈশ : আদি থেকে অন্ত
আধুনিক খাও য়া রিজ

দাঈশ : আদি থেকে অন্ত

সেপ্টেম্বর 11, 2024
রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা | ষষ্ঠবিংশ পর্ব
ইতিহাস

রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা | ষষ্ঠবিংশ পর্ব

আগস্ট 28, 2025
আমার স্বামী একজন অপরাধী এবং তার হাত নির্দোষদের রক্তে রঞ্জিত: বাগদাদির স্ত্রী
আধুনিক খাও য়া রিজ

আমার স্বামী একজন অপরাধী এবং তার হাত নির্দোষদের রক্তে রঞ্জিত: বাগদাদির স্ত্রী

জুন 15, 2024
সোমালিয়ার পন্টল্যান্ড অঞ্চলে দাঈশ ক্রমাগত তাদের ঘাঁটি থেকে পালিয়ে যাচ্ছে
দাঈশ খাওয়ারিজ

সোমালিয়ার পন্টল্যান্ড অঞ্চলে দাঈশ ক্রমাগত তাদের ঘাঁটি থেকে পালিয়ে যাচ্ছে

এপ্রিল 22, 2025
রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা | চতুর্বিংশ পর্ব
ইতিহাস

রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা | চতুর্বিংশ পর্ব

আগস্ট 12, 2025
রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা | সপ্তম পর্ব
ইতিহাস

রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা | সপ্তম পর্ব

এপ্রিল 24, 2025
ইদলিবে নয় দাঈশি জীবিত গ্রেফতার
দাঈশ খাওয়ারিজ

ইদলিবে নয় দাঈশি জীবিত গ্রেফতার

আগস্ট 8, 2025

মন্তব্য করুন জবাব বাতিল

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

    • Trending
    • Comments
    • Latest
    আইএস একটি মহামারীর নাম

    আইএস একটি মহামারীর নাম

    জুলাই 4, 2024
    আপনার সন্তানকে আইএসের আদর্শ থেকে দূরে রাখুন

    আপনার সন্তানকে আইএসের আদর্শ থেকে দূরে রাখুন

    মে 12, 2024
    আমানুল্লাহ খান: ব্রিটিশবিরোধী জিহাদের ফলাফল বিনষ্টকারী

    আমানুল্লাহ খান: ব্রিটিশবিরোধী জিহাদের ফলাফল বিনষ্টকারী

    আগস্ট 23, 2024

    দাঈশ খাওয়ারিজরা গাযযা ও তুফানুল আকসার নামে মানুষদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছে

    মে 8, 2024
    মাযলুমদের জন্য রহমত: শায়খ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ

    মাযলুমদের জন্য রহমত: শায়খ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ

    0

    দাঈশ খাওয়ারিজরা গাযযা ও তুফানুল আকসার নামে মানুষদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছে

    0
    কলমের কণ্ঠে মুসলিম উম্মাহর করুণ দশার ব্যাপারে কিছু কথা

    কলমের কণ্ঠে মুসলিম উম্মাহর করুণ দশার ব্যাপারে কিছু কথা

    0
    মুসলিম উম্মাহর তৃতীয় উমার

    মুসলিম উম্মাহর তৃতীয় উমার

    0
    ৭ অক্টোবর: আফগানিস্তানে মার্কিন হামলার প্রকৃত উদ্দেশ্য

    ৭ অক্টোবর: আফগানিস্তানে মার্কিন হামলার প্রকৃত উদ্দেশ্য

    অক্টোবর 7, 2025
    ২ অক্টোবর : আমাদের ভুলে যাওয়া দিন!

    ২ অক্টোবর : আমাদের ভুলে যাওয়া দিন!

    অক্টোবর 5, 2025
    পাকিস্তানে দাঈশ খোরাসান (ISKP) শাখার দুই গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়েছে।

    পাকিস্তানে দাঈশ খোরাসান (ISKP) শাখার দুই গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়েছে।

    অক্টোবর 5, 2025
    যখন আফগানিস্তানই ইন্টারনেট বিহীন, তখন দাঈশ ভার্চুয়াল জগতে সক্রিয় কীভাবে থাকে?

    যখন আফগানিস্তানই ইন্টারনেট বিহীন, তখন দাঈশ ভার্চুয়াল জগতে সক্রিয় কীভাবে থাকে?

    অক্টোবর 4, 2025

    news

    ৭ অক্টোবর: আফগানিস্তানে মার্কিন হামলার প্রকৃত উদ্দেশ্য

    ৭ অক্টোবর: আফগানিস্তানে মার্কিন হামলার প্রকৃত উদ্দেশ্য

    অক্টোবর 7, 2025
    ২ অক্টোবর : আমাদের ভুলে যাওয়া দিন!

    ২ অক্টোবর : আমাদের ভুলে যাওয়া দিন!

    অক্টোবর 5, 2025
    পাকিস্তানে দাঈশ খোরাসান (ISKP) শাখার দুই গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়েছে।

    পাকিস্তানে দাঈশ খোরাসান (ISKP) শাখার দুই গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়েছে।

    অক্টোবর 5, 2025
    যখন আফগানিস্তানই ইন্টারনেট বিহীন, তখন দাঈশ ভার্চুয়াল জগতে সক্রিয় কীভাবে থাকে?

    যখন আফগানিস্তানই ইন্টারনেট বিহীন, তখন দাঈশ ভার্চুয়াল জগতে সক্রিয় কীভাবে থাকে?

    অক্টোবর 4, 2025
    • লাইব্রেরি
    আল-মুরসাদ সংযোগ : info@almirsaad.com

    সর্বজনীন অধিকার সকল মুসলমানের জন্য সংরক্ষিত .

    Welcome Back!

    Login to your account below

    Forgotten Password?

    Retrieve your password

    Please enter your username or email address to reset your password.

    Log In

    Add New Playlist

    No Result
    View All Result
    • বাড়ি
    • বিবৃতি
    • সংবাদ
    • বিশ্লেষণ এবং লেখা
    • ইসলামিক স্কলার
    • উম্মাহর বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের
    • লাইব্রেরি
    • প্রকাশনা
    • ইনফোগ্রাফিক
    • সাবধান
      • عربي
      • EN
      • اردو
      • دري
      • پښتو

    সর্বজনীন অধিকার সকল মুসলমানের জন্য সংরক্ষিত .

    Go to mobile version