আফগানিস্তানের জাতীয় ইসলামি বাহিনী দেশের পূর্বাঞ্চল এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে সীমান্ত পেরিয়ে সেইসব সামরিক স্থাপনাগুলোতে হামলা শুরু করেছে, যেগুলো বিভিন্ন সময় আফগানিস্তানের আকাশসীমা লঙ্ঘন এবং এর আঞ্চলিক অখণ্ডতা ক্ষুণ্ণ করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
চলমান অভিযানে সেই এলাকাগুলোর সীমান্ত চৌকিগুলোকে লক্ষ্যবস্তু বানানো হয়েছে যেখান থেকে ড্রোন বিমানগুলো আফগানিস্তানের ভূখণ্ডে প্রবেশ করে, আফগানিস্তানের আকাশসীমা লঙ্ঘন করে এবং সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা বর্ষণ করে। এই হামলায় সেই সামরিক স্থাপনাগুলোকেও লক্ষ্য করা হয়েছে যেগুলো আফগানিস্তানের সীমানা লঙ্ঘনে সহযোগিতা করেছে এবং করে চলেছে।
প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, অভিযান শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই কিছু এলাকায় পাকিস্তানি মিলিশিয়ারা তাদের চৌকি ছেড়ে পালিয়েছে এবং সেই চৌকিগুলোতে আগুন লেগে গেছে।