বুধবার, অক্টোবর 8, 2025
আল মিরসাদ
  • বাড়ি
  • বিবৃতি
  • সংবাদ
  • বিশ্লেষণ এবং লেখা
  • ইসলামিক স্কলার
  • উম্মাহর বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের
  • লাইব্রেরি
  • প্রকাশনা
  • ইনফোগ্রাফিক
  • সাবধান
    • عربي
    • EN
    • اردو
    • دري
    • پښتو
No Result
View All Result
  • বাড়ি
  • বিবৃতি
  • সংবাদ
  • বিশ্লেষণ এবং লেখা
  • ইসলামিক স্কলার
  • উম্মাহর বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের
  • লাইব্রেরি
  • প্রকাশনা
  • ইনফোগ্রাফিক
  • সাবধান
    • عربي
    • EN
    • اردو
    • دري
    • پښتو
No Result
View All Result
আল মিরসাদ
No Result
View All Result
Home ইতিহাস

রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা | অষ্টম পর্ব

✍🏻 আবু রাইয়ান হামিদী

রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা | অষ্টম পর্ব
0
SHARES
0
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

রমযানের সপ্তদশ রজনীতে সংঘটিত ঘটনা:
মুসলিম সশস্ত্র বাহিনী রমযান মাসের সপ্তদশ দিবসে, মাগরিবের লগ্নে, এক পবিত্র জুমুআর রাতে বদরের ভূমিতে এসে উপস্থিত হয় এবং সেখানকার প্রস্রবণের নিকট ডেরা গাড়ে। ঐ রাতে যে গভীর তাৎপর্যমণ্ডিত ঘটনাবলি সংঘটিত হয়, তাহাই এখানে আলোচ্য।

গুপ্তচরবৃত্তি ও নজরদারি:
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং হযরত আবু বকর সিদ্দীক রাদিয়াল্লাহু আনহু সেনাবাহিনীর অবস্থা জানার উদ্দেশ্যে বের হন। তাঁরা কুরাইশ বাহিনীর আশপাশের এলাকায় এক বৃদ্ধ আরব ব্যক্তিকে দেখতে পান এবং তাঁর কাছে মক্কার বাহিনী ও মুসলিম বাহিনী সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেন।

বৃদ্ধ বলেন, “আগে আপনারা নিজেদের পরিচয় দিন।”
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “তুমি আমাদের তথ্য দাও, এরপর আমরাও নিজেদের পরিচয় দেব।”

বৃদ্ধ বলেন, “আমি জানতে পেরেছি, মদীনার বাহিনী অমুক দিনে রওনা হয়েছে, সুতরাং আজ তারা অমুক স্থানে থাকবে।” এবং তিনি ঠিক সেই স্থানটির কথা বলেন যেখানে মুসলিমরা অবস্থান করছিলেন।
পরে তিনি বলেন, “কুরাইশ অমুক দিনে রওনা হয়েছে, ফলে আজ তারা অমুক স্থানে থাকবে।” এবং তিনি সেই স্থানটিই বলেন যেখানে কুরাইশ বাহিনী শিবির স্থাপন করেছিল।
এরপর তিনি জিজ্ঞেস করেন, “আপনারা কোন গোত্রের লোক?”
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উত্তর দিলেন, “আমরা পানি থেকে এসেছি।” এবং সেখান থেকে ফিরে যান।

সেই সন্ধ্যাবেলায় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হযরত যুবাইর ইবন আওয়াম, হযরত আলী ইবন আবি তালিব, হযরত সা‘দ ইবন আবি ওয়ক্কাস এবং আরও কয়েকজন সাহাবিকে পাঠান কুরাইশ বাহিনীর খবর সংগ্রহ করার জন্য।
আকস্মিকভাবে তাঁদের কুরাইশ বাহিনীর দুইজন পানি বহনকারীর সঙ্গে দেখা হয়ে যায়। সাহাবিগণ তাঁদের রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে নিয়ে আসেন। সে সময় তিনি নামাযে মশগুল ছিলেন, আর সাহাবাগণ তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন।

কারণ তখনো সাহাবাগণের মনে আশা ছিল যে, সম্ভবত আবু সুফিয়ানের কাফেলাও কোথাও কাছাকাছিই অবস্থান করছে। তাই তাঁরা কাফেলা সম্পর্কে প্রশ্ন করতে থাকেন।
কিন্তু ঐ দুইজন বলতেই থাকে, “আমরা কাফেলা সম্পর্কে কিছুই জানি না; আমরা কেবল মক্কার বাহিনীর পানি বহনকারী।”
কিন্তু সাহাবাগণ তাঁদের প্রহার করতে থাকেন এবং জোর করে এই স্বীকারোক্তি করাতে থাকেন যেন তাঁরা বলে বসে, “আমরাই কাফেলার লোক, কাফেলাও এখানেই আছে।”

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামায শেষ করার পর বললেন:
“তারা যখন সত্য বলছে, তখন তোমরা মারছো! আর যখন তারা মিথ্যা বলছে, তখন ছেড়ে দিচ্ছো? জেনে রাখো, তারা কুরাইশ বাহিনীর লোক।”

এরপর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁদের জিজ্ঞেস করলেন, “কুরাইশ বাহিনী কোথায় শিবির করেছে?”
তাঁরা বলল, “ওই সামনের পাহাড়ের পেছনে।”

তিনি বললেন, “তাদের বাহিনীতে কত জন সৈন্য আছে?”
তারা বলল, “অনেক।”
তিনি বললেন, “কত বেশি?”
তারা বলল, “ঠিক জানি না।”
তিনি বললেন, “তারা প্রতিদিন কতটি উট জবেহ করে?”
তারা বলল, “একদিন ৯টি, আরেকদিন ১০টি উট।”

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, “তবে বাহিনীর সংখ্যা ৯০০ থেকে ১০০০ এর মধ্যে।”
পরে তিনি তাঁদের জিজ্ঞেস করলেন,
”فمن فيهم من أشراف قریش؟“
— অর্থাৎ, “তাদের মধ্যে কুরাইশের কোন কোন নেতা আছে?”

তারা বলল: “উতবা, শাইবা, হাকীম ইবন হিযাম, আবু জাহল, উমাইয়া ইবন খালাফ, হারিস ইবন ‘আমির, খুয়াইলিদ ইবন নওফল এবং আরও কিছু নেতা।”

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবাদের বললেন:
“মক্কা তার হৃদয়ের টুকরাগুলো তোমাদের মুখোমুখি পাঠিয়েছে।”

হুযায়ফা ইবন মুনযির রাদিয়াল্লাহু আনহুর পরামর্শ:
এই সংবাদ জানার পর হুযায়ফা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন:
“হে আল্লাহর রাসুল! আপনি কি এই জায়গায় শিবির স্থাপনের নির্দেশ আল্লাহর পক্ষ থেকে পেয়েছেন? যদি তাই হয়, তাহলে আমরা একচুলও সরে যেতে পারি না। কিংবা এটি কি আপনার নিজস্ব যুদ্ধকৌশল?”

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, “এটি আমার নিজস্ব যুদ্ধকৌশল।”

তিনি বললেন:
“তাহলে এই জায়গাটি উপযুক্ত নয়। আমাদের উচিত কুরাইশের সবচেয়ে নিকটবর্তী কূপে গিয়ে সেখানে শিবির করা, বাকি সব কূপ বন্ধ করে দেওয়া, এবং আমাদের ব্যবহারের জন্য একটি পুকুর নির্মাণ করা— যাতে যুদ্ধকালে আমাদের কাছে পানি থাকে, কিন্তু কুরাইশ তা না পায়।”

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন,
“তুমি তো উত্তম পরামর্শ দিয়েছ।”
তৎক্ষণাৎ সেই রাতেই তাঁর নির্দেশে সেনাবাহিনী নতুন জায়গায় স্থানান্তরিত হয় এবং কুরাইশের কূপের নিকটে গিয়ে শিবির স্থাপন করে।

মুসলিম বাহিনীর প্রতি আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ
যদিও কুরাইশ বাহিনী মুসলিমদের আগে বদরের ময়দানে পৌঁছে গিয়েছিল এবং তারা সবচেয়ে সুবিধাজনক স্থানটি দখল করে নিয়েছিল, মুসলিমদের অবতরণস্থল ছিল বালুকাময় ও চলাফেরার জন্য কঠিন।

এই সময় আল্লাহ তাআলা তাঁর রহমতের বৃষ্টি বর্ষণ করেন। এতে করে মুসলিমদের ভূমি মজবুত হয়ে যায়, চলাচলের পথ সহজ হয়, অথচ কুরাইশের ভূমি কর্দমাক্ত ও পিচ্ছিল হয়ে ওঠে— ফলে তাদের গতি রুদ্ধ হয়ে যায়।

আরও বিস্ময়কর ছিল এই যে, সেই রাতেই সমগ্র মুসলিম বাহিনীর উপর একটি বিশেষ ধরণের নিদ্রা নেমে আসে— যা ছিল প্রশান্তি, নির্ভরতাবোধ এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে নিরাপত্তার এক নিদর্শন। এমনকি বৃষ্টির মধ্যেও বাহিনীর কেউ কোন সমস্যায় পড়েনি।

আল্লাহ তাআলা এই ঘটনা সম্পর্কে কুরআনে বলেন:

﴿إِذْ يُغَشِّيكُمُ النُّعَاسَ أَمَنَةً مِّنْهُ وَيُنَزِّلُ عَلَيْكُم مِّنَ السَّمَاءِ مَاءً لِّيُطَهِّرَكُم بِهِ وَيُذْهِبَ عَنكُمْ رِجْزَ الشَّيْطَانِ وَلِيَرْبِطَ عَلَى قُلُوبِكُمْ وَيُثَبِّتَ بِهِ الْأَقْدَامَ﴾ [সূরা আনফাল: ১১]

অনুবাদ:
“স্মরণ করো সেই সময়কে, যখন আল্লাহ তাঁর পক্ষ থেকে তোমাদের ওপর ঘুমের আধার নামিয়ে দিয়েছিলেন, যাতে তোমরা শান্তি ও নিরাপত্তা লাভ করো। তিনি আকাশ থেকে বৃষ্টিও বর্ষণ করেন, যাতে তা দিয়ে তোমাদের পবিত্র করেন, তোমাদের থেকে শয়তানের গন্ধগোকর্ণ দূর করেন, তোমাদের হৃদয়কে দৃঢ় করেন এবং তোমাদের পা মজবুত করে দেন।”

Tags: #আলমিরসাদবাংলা#ইতিহাস#বদর#যুদ্ধ
ShareTweet

related-post

বাঘলান প্রদেশে খাওয়ারিজদের সহযোগিতাকারী দুই প্রধান বিদ্রোহী নিহত হয়েছে
আধুনিক খাও য়া রিজ

বাঘলান প্রদেশে খাওয়ারিজদের সহযোগিতাকারী দুই প্রধান বিদ্রোহী নিহত হয়েছে

জুন 30, 2024
আইএস একটি মহামারির নাম | সপ্তদশ পর্ব
দাঈশ

আইএস একটি মহামারির নাম | সপ্তদশ পর্ব

ফেব্রুয়ারি 23, 2025
খাওয়ারিজদের জন্ম
আধুনিক খাও য়া রিজ

খাওয়ারিজদের জন্ম

জুন 28, 2024
আমার স্বামী একজন অপরাধী এবং তার হাত নির্দোষদের রক্তে রঞ্জিত: বাগদাদির স্ত্রী
আধুনিক খাও য়া রিজ

আমার স্বামী একজন অপরাধী এবং তার হাত নির্দোষদের রক্তে রঞ্জিত: বাগদাদির স্ত্রী

জুন 15, 2024
১৫ আগস্ট: ইসলামি শাসনের প্রতি বাইয়াতের শপথ
ব্লগ

১৫ আগস্ট: ইসলামি শাসনের প্রতি বাইয়াতের শপথ

আগস্ট 15, 2025
ইতিহাসের পাতায় উসমানি খিলাফত | একাদশ পর্ব
ইতিহাস

ইতিহাসের পাতায় উসমানি খিলাফত | একাদশ পর্ব

সেপ্টেম্বর 1, 2025
আইএসআইএস পরবর্তী শান্তি; ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের সময়মতো সহায়তা!
আফগানিস্তান

আইএসআইএস পরবর্তী শান্তি; ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের সময়মতো সহায়তা!

সেপ্টেম্বর 9, 2025
আইএস একটি মহামারির নাম | পঞ্চদশ পর্ব
দাঈশ

আইএস একটি মহামারির নাম | পঞ্চদশ পর্ব

ফেব্রুয়ারি 18, 2025
দাঈশ : আদি থেকে অন্ত
আধুনিক খাও য়া রিজ

দাঈশ : আদি থেকে অন্ত

সেপ্টেম্বর 5, 2024

মন্তব্য করুন জবাব বাতিল

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

    • Trending
    • Comments
    • Latest
    আইএস একটি মহামারীর নাম

    আইএস একটি মহামারীর নাম

    জুলাই 4, 2024
    আপনার সন্তানকে আইএসের আদর্শ থেকে দূরে রাখুন

    আপনার সন্তানকে আইএসের আদর্শ থেকে দূরে রাখুন

    মে 12, 2024
    আমানুল্লাহ খান: ব্রিটিশবিরোধী জিহাদের ফলাফল বিনষ্টকারী

    আমানুল্লাহ খান: ব্রিটিশবিরোধী জিহাদের ফলাফল বিনষ্টকারী

    আগস্ট 23, 2024

    দাঈশ খাওয়ারিজরা গাযযা ও তুফানুল আকসার নামে মানুষদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছে

    মে 8, 2024
    মাযলুমদের জন্য রহমত: শায়খ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ

    মাযলুমদের জন্য রহমত: শায়খ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ

    0

    দাঈশ খাওয়ারিজরা গাযযা ও তুফানুল আকসার নামে মানুষদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছে

    0
    কলমের কণ্ঠে মুসলিম উম্মাহর করুণ দশার ব্যাপারে কিছু কথা

    কলমের কণ্ঠে মুসলিম উম্মাহর করুণ দশার ব্যাপারে কিছু কথা

    0
    মুসলিম উম্মাহর তৃতীয় উমার

    মুসলিম উম্মাহর তৃতীয় উমার

    0
    ৭ অক্টোবর: আফগানিস্তানে মার্কিন হামলার প্রকৃত উদ্দেশ্য

    ৭ অক্টোবর: আফগানিস্তানে মার্কিন হামলার প্রকৃত উদ্দেশ্য

    অক্টোবর 7, 2025
    ২ অক্টোবর : আমাদের ভুলে যাওয়া দিন!

    ২ অক্টোবর : আমাদের ভুলে যাওয়া দিন!

    অক্টোবর 5, 2025
    পাকিস্তানে দাঈশ খোরাসান (ISKP) শাখার দুই গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়েছে।

    পাকিস্তানে দাঈশ খোরাসান (ISKP) শাখার দুই গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়েছে।

    অক্টোবর 5, 2025
    যখন আফগানিস্তানই ইন্টারনেট বিহীন, তখন দাঈশ ভার্চুয়াল জগতে সক্রিয় কীভাবে থাকে?

    যখন আফগানিস্তানই ইন্টারনেট বিহীন, তখন দাঈশ ভার্চুয়াল জগতে সক্রিয় কীভাবে থাকে?

    অক্টোবর 4, 2025

    news

    ৭ অক্টোবর: আফগানিস্তানে মার্কিন হামলার প্রকৃত উদ্দেশ্য

    ৭ অক্টোবর: আফগানিস্তানে মার্কিন হামলার প্রকৃত উদ্দেশ্য

    অক্টোবর 7, 2025
    ২ অক্টোবর : আমাদের ভুলে যাওয়া দিন!

    ২ অক্টোবর : আমাদের ভুলে যাওয়া দিন!

    অক্টোবর 5, 2025
    পাকিস্তানে দাঈশ খোরাসান (ISKP) শাখার দুই গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়েছে।

    পাকিস্তানে দাঈশ খোরাসান (ISKP) শাখার দুই গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়েছে।

    অক্টোবর 5, 2025
    যখন আফগানিস্তানই ইন্টারনেট বিহীন, তখন দাঈশ ভার্চুয়াল জগতে সক্রিয় কীভাবে থাকে?

    যখন আফগানিস্তানই ইন্টারনেট বিহীন, তখন দাঈশ ভার্চুয়াল জগতে সক্রিয় কীভাবে থাকে?

    অক্টোবর 4, 2025
    • লাইব্রেরি
    আল-মুরসাদ সংযোগ : info@almirsaad.com

    সর্বজনীন অধিকার সকল মুসলমানের জন্য সংরক্ষিত .

    Welcome Back!

    Login to your account below

    Forgotten Password?

    Retrieve your password

    Please enter your username or email address to reset your password.

    Log In

    Add New Playlist

    No Result
    View All Result
    • বাড়ি
    • বিবৃতি
    • সংবাদ
    • বিশ্লেষণ এবং লেখা
    • ইসলামিক স্কলার
    • উম্মাহর বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের
    • লাইব্রেরি
    • প্রকাশনা
    • ইনফোগ্রাফিক
    • সাবধান
      • عربي
      • EN
      • اردو
      • دري
      • پښتو

    সর্বজনীন অধিকার সকল মুসলমানের জন্য সংরক্ষিত .

    Go to mobile version