পাকিস্তান সেনাবাহিনীর উপর মারাত্মক ক্ষয়ক্ষতি নেমে আসার পর, যেখানে অসংখ্য সৈন্য নিহত হয়েছে, তাদের লাশ যুদ্ধক্ষেত্রেই ফেলে রেখে বাকিদের পলায়ন, এবং কয়েকজন সৈন্য জীবিত অবস্থায় বন্দী হওয়ার পর পাকিস্তান সেনাবাহিনী বারবার যুদ্ধবিরতির আবেদন জানায়। অবশেষে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধবিরতির অনুরোধ জানিয়েছে, এবং আফগানিস্তানের ইসলামী ইমারাত (IEA) সে প্রস্তাব গ্রহণ করেছে।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, ইসলামী ইমারাত ৪৮ ঘণ্টার জন্য যুদ্ধবিরতিতে সম্মতি জানিয়েছে।
যেহেতু আগ্রাসনের সূচনা হয়েছিল পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে, সেহেতু এখন ইসলামাবাদের কর্তব্য হচ্ছে ডুরান্ড লাইন সম্পর্কিত সমস্যাসমূহ এবং এ সংক্রান্ত অন্যান্য ইস্যু সংলাপ ও বাস্তবধর্মী পদক্ষেপের মাধ্যমে সমাধানের জন্য যুক্তিসঙ্গত ও গঠনমূলক ভূমিকা রাখা।