বুধবার, অক্টোবর 8, 2025
আল মিরসাদ
  • বাড়ি
  • বিবৃতি
  • সংবাদ
  • বিশ্লেষণ এবং লেখা
  • ইসলামিক স্কলার
  • উম্মাহর বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের
  • লাইব্রেরি
  • প্রকাশনা
  • ইনফোগ্রাফিক
  • সাবধান
    • عربي
    • EN
    • اردو
    • دري
    • پښتو
No Result
View All Result
  • বাড়ি
  • বিবৃতি
  • সংবাদ
  • বিশ্লেষণ এবং লেখা
  • ইসলামিক স্কলার
  • উম্মাহর বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের
  • লাইব্রেরি
  • প্রকাশনা
  • ইনফোগ্রাফিক
  • সাবধান
    • عربي
    • EN
    • اردو
    • دري
    • پښتو
No Result
View All Result
আল মিরসাদ
No Result
View All Result
Home রাজনীতি

ওআইসি–এর দ্বৈতনীতি: মালালার প্রতি সমর্থন, আফগান নারীদের অধিকার নিয়ে উদ্বেগ তবে ফিলিস্তিন ইস্যুতে নীরবতা

✍🏻 আহরাম খান

ওআইসি–এর দ্বৈতনীতি: মালালার প্রতি সমর্থন, আফগান নারীদের অধিকার নিয়ে উদ্বেগ তবে ফিলিস্তিন ইস্যুতে নীরবতা
0
SHARES
8
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

১৯৬৯ সালের ২১ আগস্ট এক অস্ট্রেলীয় খ্রিস্টান “ডেনিস মাইকেল” জেরুজালেমের আল আকসা মসজিদের ৮০০ বছরের পুরোনো মিম্বারে অগ্নিসংযোগ করে, যার ফলে মসজিদের ছাদসহ গুরুত্বপূর্ণ অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ মর্মান্তিক ঘটনা সমগ্র মুসলিম বিশ্বের হৃদয়ে গভীর শোক ও ক্রোধের সঞ্চার করে। ফিলিস্তিনের তৎকালীন গ্র্যান্ড মুফতী আমীন আল হুসাইনী তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে সমগ্র মুসলিম উম্মাহকে এ ঘটনার বিরুদ্ধে দৃঢ় ও একতাবদ্ধ অবস্থান গ্রহণের আহ্বান জানান।

তার আহ্বানে সাড়া দিয়ে সৌদি আরব ও মরক্কো মুসলিম নেতৃত্বকে একত্রিত করার অভিভাবকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়। তাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টার ফলে মুসলিম রাষ্ট্রসমূহের প্রধানরা মরক্কোর রাজধানী রাবাতে মিলিত হন এবং ১৯৬৯ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে ইসলামী সহযোগিতা সংস্থা (ওআইসি) প্রতিষ্ঠা করেন। ছয় মাস পর সৌদি আরব পুনরায় উদ্যোগ গ্রহণ করে জেদ্দায় মুসলিম দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের প্রথম আনুষ্ঠানিক সম্মেলন আয়োজন করে। ১৯৭২ সালে ওআইসি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো পায়, যেখানে প্রতি বছর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সম্মেলন এবং প্রতি তিন বছরে একবার শীর্ষ সম্মেলনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

ওআইসির সনদে ইসলামী ও অর্থনৈতিক মূল্যবোধের রক্ষাকল্পের অঙ্গীকার, মুসলিম রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে সংহতির প্রসার, সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, বৈজ্ঞানিক এবং রাজনৈতিক ক্ষেত্রে সহযোগিতার অগ্রগতি এবং আধুনিক শিক্ষা ও প্রযুক্তিগত উৎকর্ষের মাধ্যমে বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্য নির্ধারিত হয়।

তথাপি, এই প্রতিশ্রুতিসমূহ সত্ত্বেও ওআইসি মুসলিম অধিকার প্রতিষ্ঠায় কার্যত অক্ষম প্রমাণিত হয়েছে। এর ভূমিকা মূলত আনুষ্ঠানিক সভা-সমিতির আয়োজনের মধ্যে সীমাবদ্ধ থেকে গেছে, যার বাস্তবিক কোন ফলপ্রসূতা লক্ষ্য করা যায় না। যে সংস্থা আল আকসার উপর হামলার বিরুদ্ধে এবং ফিলিস্তিনের অধিকারের পক্ষে প্রতিরক্ষামূলক পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, আজ সেই সংস্থা ফিলিস্তিনে চলমান হত্যাযজ্ঞের প্রতি নির্লিপ্ত। এই সংস্থা কেবল নির্বাকই নয়, বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ গ্রহণের ইচ্ছাশক্তি বা সাহসও প্রদর্শন করতেও ব্যর্থ। বরং ওআইসি এখন মুসলিম রাষ্ট্রসমূহের অভ্যন্তরে বিভাজন সৃষ্টির এক রাজনৈতিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

ওআইসির ক্রমবর্ধমান বিশ্বাসঘাতকতার প্রতীক হলো বিতর্কিত ব্যক্তিত্বদের এর মঞ্চে স্থান দেওয়া। যেমন মালালা ইউসুফজাই, যিনি প্রায়শই পশ্চিমা দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ বক্তব্য প্রদান করেন, যা ইসলামী মূল্যবোধের সঙ্গে সুস্পষ্ট সাংঘর্ষিক।

মালালা ইউসুফজাই, যিনি পশ্চিমা প্রচারযন্ত্রের একটি নির্মাণ। কিছুদিন আগে পাকিস্তানে এক ওআইসি সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তার অতীতের বক্তব্যগুলোও এমন পর্যায়ের ধৃষ্টতাপূর্ণ যে, এমন মন্তব্য একজন অমুসলিমও উচ্চারণ করতে দ্বিধান্বিত হতেন।

তার দৃষ্টিভঙ্গি ও সংশ্লিষ্টতা প্রমাণ করে যে, তিনি কেবল পশ্চিমা এজেন্ডাকে সমর্থন করেন না, বরং ইসলাম ও মুসলিমদের বিরুদ্ধে এক বৈশ্বিক ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। পশ্চিমা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তার গভীর সংযোগ এবং ইসলামী নীতির প্রতি তার স্পষ্ট বিরোধিতা ইঙ্গিত দেয় যে তিনি ইসলামের অন্তর্নিহিত মূল্যবোধের বিপরীতে অবস্থান গ্রহণ করেছেন।

মালালার একটি বিতর্কিত মন্তব্য ছিল হিজাব এবং বোরকা সম্পর্কে, এগুলোকে তিনি “অজ্ঞতার যুগের প্রতীক” বলে অভিহিত করেছিলেন। এটি চরম অবমাননাকর একটি মন্তব্য, কারণ ইসলামী সংস্কৃতিতে হিজাব মর্যাদা ও শালীনতার প্রতীক। এমন মন্তব্য কেবল ইসলামী মূল্যবোধকে অবমাননাই নয়, বরং মুসলিম নারীদের সম্মানকেও উপহাস করে।

তার বক্তব্যের আরেকটি দৃষ্টান্ত হলো দাড়ি সম্পর্কে, যেটিকে তিনি “ফিরআউনের প্রতীক” বলে আখ্যা দিয়েছেন। এই ধরনের মন্তব্য অত্যন্ত অসম্মানজনক; কারণ দাড়ি ইসলামী শরিয়তে একটি সুন্নাহ হিসেবে স্বীকৃত।

তার এমন বক্তব্যসমূহ ইসলামী শিক্ষার প্রতি গভীর তাচ্ছিল্যেরই প্রতিফলন, যা প্রমাণ করে যে তার দৃষ্টিভঙ্গি পশ্চিমা মানসিকতা দ্বারা প্রভাবিত এবং তা ইসলামী নীতির সঙ্গে সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী।

মালালার পশ্চিমা এজেন্ডার প্রতি আনুগত্য আরও প্রমাণ করে যে তিনি মুসলিমদের কল্যাণের পরিবর্তে বিদেশি স্বার্থের প্রতিনিধিত্ব করেন। তার বই আই অ্যাম মালালা ইসলাম সম্পর্কে এমন অনেক মন্তব্যে ভরা, যা মুসলিম সমাজে অত্যন্ত আপত্তিজনক বলে বিবেচিত। বিবিসির মতো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তার সখ্যতা এবং তার বক্তব্য, যা ইসলামী শিক্ষাকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করে, প্রমাণ করে যে তিনি পশ্চিমা প্রপাগান্ডার হাতিয়ার হিসেবে কাজ করছেন।

আফগান নারীদের অধিকারের বিষয়ে মালালার অবস্থানও সমানভাবে প্রশ্নবিদ্ধ। যদি তিনি সত্যিই আফগান নারীদের কল্যাণে আন্তরিক হতেন, তবে তিনি ইসলামি মূল্যবোধ ও আফগান ঐতিহ্যকে সম্মান করতেন— যা তার কথাবার্তায় অনুপস্থিত।

আফগান নারীদের শুধুমাত্র পশ্চিমা প্রচারণার একটি মাধ্যম হিসেবে উপস্থাপন এবং মালালাকে তাদের কথিত রক্ষক হিসেবে তুলে ধরা বিভ্রান্তিকর এবং আফগান নারীদের প্রতি অপমানজনক। এটি ইসলামী ঐতিহ্যকে ধ্বংস করার এবং বাইরের মতাদর্শ চাপিয়ে দেওয়ার একটি বৃহত্তর পশ্চিমা কৌশলের অংশ বলেই মনে হয়।

এছাড়াও মালালার গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সঙ্গে সংযোগ নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন ওঠে। জানা যায়, বিশ্বজুড়ে খ্যাতি অর্জনের পূর্বে তিনি সিআইএর সঙ্গে গোপন বৈঠকে লিপ্ত ছিলেন, যার আলোকচিত্রও প্রকাশিত হয়েছে। এটি ইঙ্গিত করে যে তার উত্থান পূর্বপরিকল্পিত এবং একটি ইসলাম-বিরোধী এজেন্ডার অংশ।

মালালা ইউসুফজাইকে ওআইসির একটি ফোরামে আমন্ত্রণ জানানো মুসলিম স্বার্থের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতার শামিল এবং ইসলামী বিশ্বের জন্য একটি গভীর অপমান। যারা ইসলামের মূলনীতিকে প্রকাশ্যে অপমান করেন, তাদের এমন মঞ্চে স্থান দেওয়া উচিত নয়।

ফিলিস্তিনসহ গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে ওআইসির নিরবতা এবং মুসলিম রাষ্ট্রগুলোর অভ্যন্তরে বিভেদ সৃষ্টির ভূমিকা এর রাজনৈতিক ভণ্ডামি এবং নৈতিক দুর্বলতার পরিচায়ক। যদি ওআইসি আফগানিস্তান, ফিলিস্তিন এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সমূহে একতাবদ্ধভাবে মুসলিম অধিকার রক্ষায় কাজ না করে, তবে এর গ্রহণযোগ্যতা চিরতরে হারিয়ে যাওয়া সময়েরই ব্যাপার।

Tags: #আফগানিস্তান#আলমিরসাদবাংলা#ওআইসি#রাজনীতি
ShareTweet

related-post

দাঈশ মানেই মুসলিম উম্মাহর আশা-আকাঙ্ক্ষার খুনি
আধুনিক খাও য়া রিজ

দাঈশ মানেই মুসলিম উম্মাহর আশা-আকাঙ্ক্ষার খুনি

জুন 9, 2024
রাসূলুল্লাহ (ﷺ)–এর বরকতময় জন্মের সময় পৃথিবীর অবস্থা!
ধর্মীয় লেখা

রাসূলুল্লাহ (ﷺ)–এর বরকতময় জন্মের সময় পৃথিবীর অবস্থা!

সেপ্টেম্বর 21, 2024
বেলুচিস্তানে ‘আবু ইয়াসির আত-তুর্কী’ নামক এক দাঈশ সদস্য গ্রেফতার
দাঈশ খাওয়ারিজ

বেলুচিস্তানে ‘আবু ইয়াসির আত-তুর্কী’ নামক এক দাঈশ সদস্য গ্রেফতার

জুন 3, 2025
OIC-এর বিতর্কিত সম্মেলন এবং পাকিস্তানের হস্তক্ষেপ-রাজনীতি
রাজনীতি

OIC-এর বিতর্কিত সম্মেলন এবং পাকিস্তানের হস্তক্ষেপ-রাজনীতি

জানুয়ারি 14, 2025
রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা | পঞ্চম পর্ব
ইতিহাস

রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা | পঞ্চম পর্ব

এপ্রিল 10, 2025
দাঈশ : আদি থেকে অন্ত
আধুনিক খাও য়া রিজ

দাঈশ : আদি থেকে অন্ত

সেপ্টেম্বর 5, 2024
আল কায়েদা বুরকিনা ফাসোতে চার আইএসআইএস সদস্যকে নির্মূল করেছে
দাঈশ খাওয়ারিজ

আল কায়েদা বুরকিনা ফাসোতে চার আইএসআইএস সদস্যকে নির্মূল করেছে

জানুয়ারি 1, 2025
রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা
ইতিহাস

রাসূলুল্লাহ ﷺ–এর যুদ্ধজীবন: মানবজাতির জন্য শিক্ষা

জানুয়ারি 6, 2025
আইএস একটি মহামারির নাম | সপ্তবিংশ পর্ব
দাঈশ

আইএস একটি মহামারির নাম | সপ্তবিংশ পর্ব

সেপ্টেম্বর 7, 2025

মন্তব্য করুন জবাব বাতিল

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

    • Trending
    • Comments
    • Latest
    আইএস একটি মহামারীর নাম

    আইএস একটি মহামারীর নাম

    জুলাই 4, 2024
    আপনার সন্তানকে আইএসের আদর্শ থেকে দূরে রাখুন

    আপনার সন্তানকে আইএসের আদর্শ থেকে দূরে রাখুন

    মে 12, 2024
    আমানুল্লাহ খান: ব্রিটিশবিরোধী জিহাদের ফলাফল বিনষ্টকারী

    আমানুল্লাহ খান: ব্রিটিশবিরোধী জিহাদের ফলাফল বিনষ্টকারী

    আগস্ট 23, 2024

    দাঈশ খাওয়ারিজরা গাযযা ও তুফানুল আকসার নামে মানুষদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছে

    মে 8, 2024
    মাযলুমদের জন্য রহমত: শায়খ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ

    মাযলুমদের জন্য রহমত: শায়খ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ

    0

    দাঈশ খাওয়ারিজরা গাযযা ও তুফানুল আকসার নামে মানুষদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছে

    0
    কলমের কণ্ঠে মুসলিম উম্মাহর করুণ দশার ব্যাপারে কিছু কথা

    কলমের কণ্ঠে মুসলিম উম্মাহর করুণ দশার ব্যাপারে কিছু কথা

    0
    মুসলিম উম্মাহর তৃতীয় উমার

    মুসলিম উম্মাহর তৃতীয় উমার

    0
    ৭ অক্টোবর: আফগানিস্তানে মার্কিন হামলার প্রকৃত উদ্দেশ্য

    ৭ অক্টোবর: আফগানিস্তানে মার্কিন হামলার প্রকৃত উদ্দেশ্য

    অক্টোবর 7, 2025
    ২ অক্টোবর : আমাদের ভুলে যাওয়া দিন!

    ২ অক্টোবর : আমাদের ভুলে যাওয়া দিন!

    অক্টোবর 5, 2025
    পাকিস্তানে দাঈশ খোরাসান (ISKP) শাখার দুই গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়েছে।

    পাকিস্তানে দাঈশ খোরাসান (ISKP) শাখার দুই গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়েছে।

    অক্টোবর 5, 2025
    যখন আফগানিস্তানই ইন্টারনেট বিহীন, তখন দাঈশ ভার্চুয়াল জগতে সক্রিয় কীভাবে থাকে?

    যখন আফগানিস্তানই ইন্টারনেট বিহীন, তখন দাঈশ ভার্চুয়াল জগতে সক্রিয় কীভাবে থাকে?

    অক্টোবর 4, 2025

    news

    ৭ অক্টোবর: আফগানিস্তানে মার্কিন হামলার প্রকৃত উদ্দেশ্য

    ৭ অক্টোবর: আফগানিস্তানে মার্কিন হামলার প্রকৃত উদ্দেশ্য

    অক্টোবর 7, 2025
    ২ অক্টোবর : আমাদের ভুলে যাওয়া দিন!

    ২ অক্টোবর : আমাদের ভুলে যাওয়া দিন!

    অক্টোবর 5, 2025
    পাকিস্তানে দাঈশ খোরাসান (ISKP) শাখার দুই গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়েছে।

    পাকিস্তানে দাঈশ খোরাসান (ISKP) শাখার দুই গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়েছে।

    অক্টোবর 5, 2025
    যখন আফগানিস্তানই ইন্টারনেট বিহীন, তখন দাঈশ ভার্চুয়াল জগতে সক্রিয় কীভাবে থাকে?

    যখন আফগানিস্তানই ইন্টারনেট বিহীন, তখন দাঈশ ভার্চুয়াল জগতে সক্রিয় কীভাবে থাকে?

    অক্টোবর 4, 2025
    • লাইব্রেরি
    আল-মুরসাদ সংযোগ : info@almirsaad.com

    সর্বজনীন অধিকার সকল মুসলমানের জন্য সংরক্ষিত .

    Welcome Back!

    Login to your account below

    Forgotten Password?

    Retrieve your password

    Please enter your username or email address to reset your password.

    Log In

    Add New Playlist

    No Result
    View All Result
    • বাড়ি
    • বিবৃতি
    • সংবাদ
    • বিশ্লেষণ এবং লেখা
    • ইসলামিক স্কলার
    • উম্মাহর বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের
    • লাইব্রেরি
    • প্রকাশনা
    • ইনফোগ্রাফিক
    • সাবধান
      • عربي
      • EN
      • اردو
      • دري
      • پښتو

    সর্বজনীন অধিকার সকল মুসলমানের জন্য সংরক্ষিত .

    Go to mobile version